শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা

কক্সবাজারে ওঠানামা করবে বোয়িংয়ের বিমান

অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
  • ১৩০ সময় দর্শন

সমুদ্রতীরের রানওয়েতে নামবে বিশাল আকৃতির উড়োজাহাজ। পর্যটকের সুবিধার্থে পূর্ণাঙ্গ আন্তর্জাতিক রূপ দেওয়া হবে এ বিমানবন্দরকে। কক্সবাজারের বিমানবন্দরে ওঠানামা করতে পারবে বোয়িংয়ের মতো বড় বড় উড়োজাহাজ। এ লক্ষ্যে শিগগিরই শুরু হবে কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণের কাজ। রানওয়ে সম্প্রসারণের কাজ পেয়েছে চীনা প্রতিষ্ঠান। মঙ্গলবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে কক্সবাজার বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে ।

বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বেবিচকের সদর দফতরে বেবিচক কর্তৃপক্ষ ও চাংজিয়াং ইচাং ওয়াটারওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যুরো-চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশনের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তিপত্রে বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান এবং চীনা প্রতিষ্ঠানটির অথরাইজড রিপ্রেজেন্টেটিভ মি. ইয়াং জিজুন স্বাক্ষর করেন।

কক্সবাজার বিমানবন্দর রানওয়ে সম্প্রসারণ প্রকল্পটি গত ৬ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় অনুমোদন দেন। এ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় এক হাজার ৬০০ কোটি টাকা। মার্চে গ্রাউন্ড ব্রেকিং উদ্বোধন আর আগামী ৩ বছরের মধ্যে ২০২৩ সালে নির্মাণকাজ শেষে রানওয়ে বড় বিমান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার কথা রয়েছে।

সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় আকাশ পথে দ্রুত যোগাযোগব্যবস্থা স্থাপন করার লক্ষ্যে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে বড় পরিসরে বিমান চলাচলের উপযোগী আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দরে উন্নীত করতে বর্তমান রানওয়ে সম্প্রসারণ প্রকল্পটি নেওয়া হয়। কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে বড় বড় উড়োজাহাজ কক্সবাজার রুটে চলাচল করতে পারবে। দেশে প্রথমবাররে মতো সমুদ্রের ভেতরে ব্লক তৈরি করে রানওয়ে নির্মাণ করা হবে। সমুদ্রের তীর ঘেঁষে অত্যাধুনিক এজিএল পদ্ধতিতে রানওয়ে করা হবে, যেন অন্ধকারে উড়োজাহাজ উড্ডয়ন অবতরণের দৃশ্য দেখা যায়।

বর্তমানে কক্সবাজার বিমানবন্দরে ৯ হাজার ফুট রানওয়ে আছে। এটিকে মহেশখালী চ্যানেলের দিকে আরো এক হাজার ৭০০ ফুট সম্প্রসারিত করে মোট ১০ হাজার ৭০০ ফুট করা হচ্ছে। বর্ধিত রানওয়ের এক হাজার ৩০০ ফুটই থাকবে সাগরের পানির নিচে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd