শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা

ভাঙ্গুড়ায় অপরিকল্পিত রাস্তা নির্মাণে জলাবদ্ধতা : ৩ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ ব্যহত

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১ নভেম্বর, ২০২০
  • ৪১৬ সময় দর্শন

ভাঙ্গুড়া(পাবনা)প্রতিনিধি :
পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার বড়বিশাকোল-টু-সাতবাড়িয়া পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণে প্রয়োজনীয় ব্রিজ-কার্লভাট না থাকায় অষ্টমণিষা ও খানমরিচ এ দুটি ইউনিয়নের মাঠ থেকে বন্যার পানি নিষ্কাশন হতে পারছে না । ফলে ৩ হাজার হেক্টর ফসলী জমিতে ভয়াবহ জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।

এলাকাবাসীর দাবী এলজিইডি অপরিকল্পিত ভাবে রাস্তাটি নির্মাণ করায় বিগত দু’বছর কৃষকরা ওই মাঠে তৈলবীজ সরিষা আবাদ করতে পারছে না। এতে তারা মারাত্মক ভাবে আর্থিক ক্ষতির শিকার হচ্ছেন।
খানমরিচ ইউনিয়নের কয়ড়া গ্রামের জোতদার কৃষক আব্দুল হাই বলেন,দু’বছর আগে ওই সাব-মারসিবল রাস্তাটি পাকা করা হয়। তখন পানি বের হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত ব্রিজ-কার্লভার্ট নির্মাণ করা হয়নি। ফলে বন্যার পানি নিষ্কাশন হতে প্রায় একমাস সময় লাগে। বিলম্বে সরিষা আবাদ করলে বোরো ধানের আবাদ করা যায়না। কারণ এসব জমিতে বোরো চারা রোপনে বিলম্ব হলে ধান পাকার আগেই মাঠে বন্যার পানি চলে আসে। ফলে ওই সব জমি এখন এক ফসলী পরিণত হয়েছে।


উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ মো: বাকি বিল্লাহ বলেন, রাস্তা নির্মাণে এলজিইডির খামখেয়ালিপনার কারণে রাস্তার পশ্চিম পাশের ফসলী জমি হতে পানি বের হতে পারছেনা। ফলে কৃষকরা সময়মত সরিষার আবাদও করতে পারছেন না। তাই দ্রæত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক কার্লভার্ট নির্মাণ করে জলাবদ্ধতা দুর করতে এলজিইডি’র উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে তিনি পত্র লিখেছেন।
উপজেলা কৃষি অফিসার এনামুল হক বলেন,রাস্তাটি বাধা হয়ে দাড়ানোর ফলে ফসলি জমি থেকে দ্রæত পানি নামতে পারছেনা, মৌসুমের শুরুতে কৃষকরা জমিতে সরিষা বীজ বপন করতেও পারছেন না।

উপজেলা প্রকৌশলী আফ্রোজা খাতুন বলেন,ওই রাস্তায় ১৫টি কার্লভার্ট রয়েছে কিন্তু সেগুলো যথেষ্ট না হওয়ায় আরো কয়েকটি ব্রিজ-কার্লভার্ট তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd