শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
প্রশংসনীয় উদ্যোগ- ভাঙ্গুড়ায় তাপদাহে পিপাসার্ত মানুষকে আনসার কমান্ডারের পানীয় সেবা অস্বাভাবিক গরমেও খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক ভাঙ্গুড়ায় দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে নি:স্ব হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক ও ব্যবসায়ী সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ

ভাঙ্গুড়ায় এলজিএসপি’র প্রকল্পে অনিয়ম !

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩৪৮ সময় দর্শন

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের এলজিএসপি প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে খানমরিচ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃআছাদুর রহমানের বিরুদ্ধে। এখানে কয়ড়া ছারা-নাসির আলী মমাদ্রাসায় ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ২টি টয়লেট নির্মাণের জন্য ২লাক্ষ ১হাজার ২শ ৯৯টাকা বরাদ্ধ হয়। কিন্তু ইউপি চেয়ারম্যান এবং  ওয়ার্ডের মেম্বার মোঃজিন্না কাজ না করে বিলের পুরো টাকা উত্তোলন করে নিয়েছেন বলে জানাগেছে।

জানাযায়, ২০১৮-১৯ অথর্ বছরে ভাঙ্গুড়া উপজেলার খান মরিচ ইউনিয়নে ৪টি প্রকল্পে ১০লক্ষ ৫২হাজার ৫৯৮টাকা বরাদ্ধ দেওয়া হয়।বিধি অনুযায়ী, মাইকিং করে সভা আহবান করে ও ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিটি গঠনের মাধ্যমে জনসাধারণের মতামতের ভিত্তিতে প্রকল্প গ্রহণ করার কথা, কিন্তু তা করা হয়নি।

সরেজমিন দেখা গেছে, ২লাক্ষ ১হাজার ২শ ৯৯টাকা ব্যয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ২টি টয়লেট পূর্ন নির্মাণে বরাদ্ধ থাকলেও ইউপি চেয়ারম্যান ও ওই ওয়ার্ডের মেম্বার মোঃজিন্নাকে সঙ্গে নিয়ে ঐই প্রতিষ্ঠানের পুরাতন টয়লেট রং করে প্রকল্পের টাকা হাতিয়ে নেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মাদ্রাসার কর্মচারী জানান ,টয়লেটটি পুরাতন এবার শুধু রং করা হয়েছে।

এ বিষয়ে কয়ড়া ছারা-নাসির আলীম মাদ্রাসায় সুপার মোঃআনছার আলীর কাছে জানতে চাইলে,তিনি উত্তর এড়িয়ে যান। তবে ওই গ্রামের লোকজনের সাথে আলাপ করে জানা গেছে এর আগে ও ইউপি চেয়ারম্যান সুপারকে দিয়ে ভুয়া প্রকল্প করিয়ে টাকা হরিলুট করেছেন।
খানমরিচ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আছাদুর রহমান প্রকল্পের টাকা হরিলুটের কথা উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ‘‘টয়লেট নির্মাণ করিনাই সত্য কিন্তু এই টাকা আমি অন্য প্রকল্পে ব্যবহার করেছি’’। এক প্রকল্পের টাকাঅন্য প্রকল্পে ব্যবহার করার নিয়ম আছে কি ? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, নিয়ম নেই কিন্তু কাজ করার সময় অনিয়ম হয়ে যায়।

প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য,ওই ইউনিয়ন চেয়ারম্যান একর পর এক অন্যায় করেও পার পেয়ে যাচ্ছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও প্রতিবারই এরকম বক্তব্যই দেন। পরে আর কিছুই হয়না। ফলে জনমনে নানা প্রশ্নের উদ্রেক করেছে !

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd