শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০২:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা

দুটি কিডনিই বিকল, বাঁচতে চান ফরহাদ

অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩৬৩ সময় দর্শন

ইউনিভার্সিটি অব মালায়ার ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসেনের (৪০) দুটি কিডনিই বিকল হয়ে গেছে। বর্তমানে তার চিকিৎসা চলছে রাজধানীর মিরপুরে অবস্থিত কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতালে।

তিনি বর্তমানে অধ্যাপক ডা. হারুন অর রশিদের তত্ত্বাবধানে নিয়মিত ডায়ালাইসিসসহ অন্যান্য চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন। চিকিৎসকেরা বলছেন, দ্রুত কিডনি ট্রান্সপারেন্ট না করানো গেলে তাকে বাঁচানো প্রায় অসম্ভব।

পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি ফরহাদ হোসেন মান পরীক্ষণ ও পরিদর্শনকারী প্রতিষ্ঠান ব্যুরো ভেরিতাস (বাংলাদেশ) প্রাইভেট লিমিটেডে একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন। দুই সন্তান, স্ত্রী এবং বৃদ্ধা মা’কে নিয়ে ফরহাদ হোসেন তার ছোট ভাইয়ের পড়াশোনা খরচও চালাতেন।

অর্থাভাবে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা খরচ চালাতে পারছে না পরিবারটি। ঢাকা পলিটেকনিক ইঞ্জিনিয়ারিং এবং স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই শিক্ষার্থীর জীবন বাঁচাতে সমাজের বিত্তবান ও দানশীল ব্যক্তিদের সাহায্য কামনা করেছেন পরিবারটি।

তার চিকিৎসার জন্য এখনও প্রায় ২০-২২ লাখ টাকার প্রয়োজন। কিডনি ফাউন্ডেশন নামের একটি বেসরকারি সংস্থার জরিপ থেকে পাওয়া পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশে প্রায় দুই কোটি মানুষ কোন না কোনোভাবে কিডনি রোগে ভুগছে।

আর আক্রান্তদের মধ্যে ৪০ হাজারের কিডনি পুরোপুরি অকেজো হচ্ছে প্রতিবছর। এ ধরনের রোগীর জন্য মাত্র দুরকম চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে। হয় ডায়ালাইসিস অর্থাৎ যন্ত্রের মাধ্যমে কৃত্রিমভাবে কিডনির কাজ করানো বা কিডনি প্রতিস্থাপন।

কিন্তু এই দুই ধরণের চিকিৎসা পদ্ধতিই ব্যয়বহুল। বছরে ৪০ হাজার রোগীর যে কিডনি বিকল হচ্ছে। তাদের সবার চিকিৎসা দিতে চাইলে মানসম্মত হাসপাতালের পাশাপাশি চিকিৎসার ব্যাপ্তিটা দরকার। এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে নতুন ৪০ হাজার রোগীকে ডায়ালাইসিস সেবা দেয়া এবং প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হয় না।

সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা:
মানসুরা আক্তার মানু (Mansura Akhter Manu), (ফরহাদ হোসেনের স্ত্রী)
অ্যাকাউন্ট নম্বর: ১০৭-১০১-০০১-৫৭৫৭ কাওরান বাজার শাখা,
সুইফট কোডঃ ০৯০-২৬২-৫৩৭, ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড।
বিকাশ নম্বর ০১৭১৬১৩১৩১০

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd