শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা

ভাঙ্গুড়ায় বয়স্ক ভাতার কার্ড দেওয়ার কথা বলে অর্থ আদায়ের অভিযোগ

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ২৭ জুলাই, ২০২০
  • ৩৮০ সময় দর্শন

ভাঙ্গুড়া(পাবনা)প্রতিনিধি : পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার খান-মরিচ ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের সংরক্ষিত আসনের ইউপি সদস্য (মেম্বার) আলেয়া খাতুনের বিরুদ্ধে বয়স্ক ভাতার কার্ড করে দেওয়ার কথা বলে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এর কাছে একটি  লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গোবিন্দপুর গ্রামের সংরক্ষিত ইউপি সদস্য আলেয়া খাতুন বয়স্ক ভাতার কার্ড করে দেওয়ার কথা বলে একই গ্রামের বাসিন্দা হতদরিদ্র মোঃ ছায়দার হোসেনের কাছ থেকে তিন হাজার টাকা দাবী করেন। নিরুপায় হয়ে ছায়দার হোসেনের স্ত্রী ছালেহা খাতুন প্রতিবেশীর নিকট থেকে ধারদেনার মাধ্যমে ১৭০০ টাকা নিয়ে ইউপি সদস্য আলেয়াকে দেন।

ভুক্তভোগী ছায়দার হোসেন কান্না কণ্ঠে বলেন, মেম্বার আলেয়া বলেছে, বয়স্ক ভাতা কার্ড পাইতে ৩ হাজার টাকা খরচ লাগবে। আমরা গ্রামের মুখ্য সুখ্য মানুষ কিছুই বুঝি না। নিরুপায় হয়ে তাকে ১৭০০ টাকা দিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কার্ড পাইনি। এ কারণে ছায়দারের স্ত্রী ছালেহা খাতুন গত ২৩ জুলাই ইউএনও বরাবরে অভিযোগ দেন।

ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আছাদুর রহমান বলেন, বিষয়টি সমাজসেবা অফিসারের মাধ্যমে তিনি শুনেছেন। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে বলে তিনি জানান।

ইউপি সদস্য আলেয়া খাতুন তার বিরুদ্ধে উথ্থাপিত অভিযোগ অস্বীকার করে  বলেন, বয়স্ক ভাতা কার্ড দেওয়ার নামে আমি কারও কাছ থেকে কোন টাকা নেইনি।

উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন,ইউএনও মহোদয় বিষয়টি তদন্ত করে দেখতে ছালেহা খাতুনের অভিযোগ খানা আমাকে ফরওয়ার্ড করেছেন। তাই তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে তিনি জানান।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd