শনিবার , ১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - গ্রীষ্মকাল || ৯ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি

গবেষণা বলছে, জীবনে সুখী হতে হলে অবশ্যই মোটা মেয়েদের বিয়ে করা উচিত

প্রকাশিত হয়েছে- শনিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২০

নারীর শরীর হল তার সমস্ত উন্নতির চাবিকাঠি বলে অনেকে মনে করে থাকেন। তাই নিজেদের স্লিম রাখতে কত পরিশ্রমই না করে মেয়েরা।

যোগা থেকে জিম সমস্ত কিছুই তারা অক্ষরে অক্ষরে পালন করেন, মেনে চলেন হাজারও ডায়েট ব্যাবস্থা। কিন্তু ওই যেটা আগেও বলেছি আজও বলছি যে, নারীর সৌন্দর্য তার শরীরে নয় তার মনে থাকে। কেউ মোটা মেয়েদের পছন্দ করে, কারুর আবার রোগা মেয়ে পছন্দ। কিন্তু

অনেকেই জানেন না যে রোগা মেয়েদের তুলনায় মোটা মেয়েরা বেশি সুন্দরী হয়ে থাকেন। আর রোগা মেয়েদের তুলনায় মোটা মেয়েদের মন অনেক ভালো হয়, তারা সবাইকে ভালো রাখতে জানেন, সুখে সংসার করতে জানেন। সহধর্মিনী বা বউ নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক পুরুষেরই নিজেদের এক আলাদা পছন্দ থাকে। আর এ পছন্দের বেশিরভাগ জায়গা জুড়েই থাকে মেদহীন শরীরের কোন রমনী।তবে সাম্প্রতিক গবেষণায়

যা সামনে এসেছে তা শুনলে চমকে যাবে যেকোন পুরুষ। গবেষণা বলছে, জীবনে সুখী হতে হলে অবশ্যই মোটা মেয়েদের বিয়ে করা উচিত
জীবনসঙ্গী বা সহধর্মিনী নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক পুরুষেরই আলাদা পছন্দ থাকে। আর এ পছন্দের বেশিরভাগ জায়গা জুড়েই থাকে মেদহীন শরীরের কোন রমনী।সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে চমকে যাওয়ার মতো তথ্য। গবেষণা বলছে, জীবনে সুখী হতে হলে অবশ্যই মোটা মেয়েদের বিয়ে করা উচিত। স্লিম ফিগারের মেয়ে অনেক পুরুষের পছন্দ হলেও।

অনেকের আবার পছন্দ ভিন্ন। মোটা মেয়েরাও যে অনেক পুরুষের পছন্দের তালিকায় রয়েছে তা এখন বলাই বাহুল্য। পছন্দ তো বটেই বরং একটা ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে ” চাব্বি ইস দ্য নিউ সে*ক্সি’। আর শুধু রূপেই নয় সমীক্ষা বলছে মোটা মেয়েরা নাকি একাধিক গুণেরও অধিকারী হয় যা রোগা মেয়েদের মধ্যে দেখা যায়না। তাই আপনি কি এখনই

নিজের জীবনসঙ্গি খুঁজতে করতে এখন থেকেই শুরু করে দিয়েছেন? আর আপনার কি মোটা মেয়ে পছন্দ? তবে আসুন দেখে নিই মোটা মেয়েদের বিয়ে করার সুবিধাগুলো কি কি-
১.মোটা মেয়েরা শুধুমাত্র নিজের কথা ভাবেনা, পরিবার এবং স্বামীর গুরুত্ব ও তাদের কাছে অনেক বেশি। এরা স্বামীদের অনেক শ্রদ্ধা করেন। শুধুমাত্র স্বামী নয় শশুরবাড়ির সমস্ত লোকেদেরই সম্মান করেন। সবসময় স্বামী এবং পরিবারকে হাসি খুশি রাখার চেষ্টা করেন।

২.বিয়ের পর মেয়েদের অনেক দায়িত্ব বেড়ে যায়। নিজের বাড়িতে কখনোই কাজ করতে হয়নি কিন্তু শশুরবাড়িতে তাকে সমস্ত কাজ করতে হবে। বলা হয়, রোগা মেয়েদের তুলনায় মোটা মেয়েরা খুব তাড়াতাড়ি তাদের সমস্ত দায়িত্ব বুঝে যায়। এরা নিজের দায়িত্ব সঠিকভাবেই পালন করেন। অন্যদের সেবা করতে খুবই ভালোবাসেন।

৩. মোটা মেয়ে মানেই বুদ্ধির বৃহস্পতি। এদের বুদ্ধি কয়েকগুণ বেশি হয় রোগা মেয়েদের থেকে। তাই ঘরের হোক কিংবা বাইরে সব কাজই নিপুণতার সাথে করতে পারেন তারা। এর বাইরেও আরেকটি কথা বলতে হয়, সেটি হলো মোটা মেয়েদের ড্রেসিং সেন্স রোগা মেয়েদের থেকে অনেকভালো হয়। কোন ড্রেসে তাদের সবচেয়ে ভালো মানায়, তা তারা খুব ভালো মতো নির্বাচন করতে পারেন।
৪.মোটা মেয়েরা রান্নার দিক থেকেও রোগা মেয়েদের তুলনায় বেশি পারদর্শী। এরা নিজের খাওয়ার থেকে পরিবারের লোকেদের ঠিক মতো

খাওয়া হলো কিনা সেই দিকেও ধ্যান রাখে। এদের রান্নার প্রতি একটা আলাদাই টান থাকে। ফলত নিত্যনতুন পদ খাওয়ার সুবিধা করার জন্য এমন একজন বউকেই বিয়ে করে আনুন।পরিশেষে বলে রাখি কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠির মহিলাদের অপমান বা অবমাননা করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। রোগা মেয়েরাও কিছু কম যায়না। পৃথিবীর প্রতিটি শীর্ষ স্থানীয় জায়গায় মোটা এবং রোগা উভয় প্রকার মেয়েরাই পৌঁছে যাক এই কামনা রইলো।গবেষকরা জানিয়েছেন, মোটা মেয়েদের তুলনায় স্বভাবের দিক দিয়ে চিকণ শরীরের মেয়েরা অনেকটাই রিজার্ভড হয়। স্বামীর সঙ্গে তারা বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তুলতেও অনেকটা সময় নেন।

গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, চিকন স্ত্রীদের তুলনায় তাদের স্বামীদের দশ গুণ বেশি সুখে রাখেন মোটা স্ত্রীরা। এছাড়া তাদের সঙ্গীর চাহিদাও তারা অনেক বেশি ভালো বোঝেন।এরা মনের দিক থেকে খুব সরল হন। এরা অন্যকে সুখি রাখতে জানেন। এরা খুব বুদ্ধিমতি আর ইমোশানাল হন। তাই এদের বিয়ে করেও সুখে থাকা যায়। এরা শুধু নিজের কথা ভাবেননা, সবার কথা ভাবেন। সবসময় নিজেকে নিয়ে ব্যাস্ত থাকেননা, অন্যকেও যথেষ্ট সময় দেন। আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক মোটা মেয়েকে বিয়ে করার সুবিধাগুলি।
মোটা মেয়েরা শুধু নিজেদের কথা ভাবে না, স্বামীর কথা এবং তার সাথে সাথে পরিবারের সকলের কথাও ভাবেন। এই মেয়েরা শ্বশুর বাড়ির সবাইকে ভালোবাসতে জানেন,

সবাইকে নিয়ে সুখে সংসার করেন এবং স্বামীকে যথেষ্ট সন্মান করেন। রোগা মেয়েরা আবার এর সম্পূর্ণ উল্টো ধরনের হয়।