বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০১:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা

কমলাপুর স্টেশন অক্ষত রেখেই মেট্রোরেলের পরিকল্পনা

নিজস্ব প্রতিনিধি:
  • আপডেটের সময় : শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
  • ১২০ সময় দর্শন

কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে পর্যাপ্ত দূরত্ব রেখেই মেট্রোরেলের স্টেশন নির্মিত হবে। সেক্ষেত্রে মেট্রোরেলের জন্য কমলাপুর রেলস্টেশন ভাঙার প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এদিকে স্থপতি মোবাশ্বের হোসেনও মনে করেন- কমলাপুর রেলস্টেশনকে অক্ষত রেখে সবকিছুই বিকল্প পরিকল্পনার মাধ্যমে করা সম্ভব। এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন রেলমন্ত্রীও। তিনি জানান, কমলাপুর রেলস্টেশনকে রেখেই সব উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হচ্ছে। দেশের প্রথম মেট্রোরেল এমআরটি-৬ উত্তরা থেকে মিরপুর, আগারগাঁও, মতিঝিল হয়ে যাবে কমলাপুর পর্যন্ত। দেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেলের গন্তব্যও কমলাপুর। মেট্রোরেল-১ নামে এটি রাজধানীর এয়ারপোর্ট থেকে শুরু হবে। রাজধানীর আরেক মেগাপ্রকল্প এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। এটি এয়ারপোর্ট থেকে শুরু হয়ে বনানী, মগবাজার, কমলাপুর হয়ে যাবে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত। এসব মেগাপ্রকল্পকে ঘিরে কমলাপুরকে নিয়ে নতুনভাবে ভাবছে সরকার। বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে মাল্টিমোডাল হাব নির্মিত হবে কমলাপুরে। যে কারণে গত কিছুদিন ধরে খবরের অন্যতম শিরোনাম, ভাঙা পড়ছে কমলাপুর রেলস্টেশন। কিন্তু-মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের জন্য ভাঙার প্রয়োজন পড়বে না কমলাপুর রেলস্টেশন।

 

স্টেশন থেকে কমপক্ষে ৩০ মিটার দূরে হচ্ছে মেট্রোরেলের স্টেশন। মেট্রোরেলের অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক আবদুল বাকী মিয়া বলছেন, আমাদের জন্য ভাঙার প্রয়োজন নেই কমলাপুর রেলস্টেশন। কারণ, কমলাপুর স্টেশন থেকে মেট্রোরেল স্টেশনের দূরত্ব ৩০ মিটার। এ বিষয় নিয়ে এরই মধ্যে বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের পক্ষ থেকে দেশের খ্যাতনামা স্থপতিগণ সাক্ষাৎ করেছেন রেলমন্ত্রীর সঙ্গে। স্থপতি ইনস্টিটিউটের সভাপতি মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন, কমলাপুর স্টেশন না ভেঙেই বিকল্প পরিকল্পনা অনুযায়ী অন্যসব বহুতল স্থাপনা নির্মাণ সম্ভব। তিনি বলেন, জাপানি কোম্পানি যা যা করতে চাচ্ছে সব কিছুই কমলাপুর রেলস্টেশন অক্ষত রেখেই করা সম্ভব। তাই অযথাই প্রাচীন এই স্থাপনা ভাঙার কোনো মানেই হয় না। রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, বিভিন্ন মেগাপ্রকল্পের কারণে ভবিষ্যতে কমলাপুরকে উন্নত বিশ্বের আদলে গড়ে তোলা হবে। সেজন্য-শাহজাহানপুর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ভবন-স্থাপনা পুনরায় নির্মাণ করা হবে।

 

তবে তিনি দাবি করেন, কমলাপুর রেলস্টেশন ভাঙার তথ্যটি ভুল। আমরা চাচ্ছি, এই স্টেশনটিকে অক্ষত রেখেই উন্নত বিশ্বের মতো করে সব স্থাপনা নতুন করে সাজাতে। কমলাপুর রেলস্টেশন এবং শাহজাহানপুর রেলওয়ে আবাসিক এলাকা ঘিরে বাণিজ্যিক পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে রেলপথ মন্ত্রণালয়, তাকে বলা হচ্ছে ‘মাল্টিমোডাল হাব’। জাপানের কাজিমা করপোরেশনের পরামর্শ অনুযায়ী তা বাস্তবায়নে এগিয়ে চলছে প্রকল্প।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd