মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা ভাঙ্গুড়া প্রাণি সম্পদ অফিসের নানা জনপ্রিয় কর্মসুচী ! পাবনা জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌফিক আর নেই ভাঙ্গুড়ায় গোদোহন সহজিকরণে বিনামুল্যে মিল্কিং মেশিন বিতরণ  ভাঙ্গুড়ায় প্রাথমিকে শিক্ষক সমন্বয় বদলি নেই! শ্রেনি বিন্যাসে দরকার বহুতল ভবন

বাণিজ্য মেলা ১৭ মার্চ শুরু হচ্ছে না

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
  • ১৩৪ সময় দর্শন

অনলাইন ডেস্ক: ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৬তম আসর ১৭ মার্চ থেকে শুরুর হওয়ার কথা থাকলেও আপাতত আর তা হচ্ছে না। রোববার বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এমন তথ্য দিয়েছেন।

পূর্বাচলের চায়না-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে এই মেলা হওয়ার কথা ছিল। সে অনুযায়ী প্রস্তুতিও নেয়া হচ্ছিল।

বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, আমরা এ বছর মেলা করার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। ১৭ মার্চকে কেন্দ্র করে আমাদের প্রস্তুতি এগুচ্ছিল। এ ব্যাপারে প্রাথমিকভাবে একটা সম্মতিও পেয়েছিলাম।

‘কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন এটাকে একটু স্লো করার জন্য। আশা করি এ বছর একটা সময়ে আমরা মেলাটা করতে পারব।’

কবে নাগাদ মেলা হতে পারে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, কখন শুরু হবে তা নির্ভর করছে উপরওয়ালার ওপরে। পরবর্তীতে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলাগুলো পহেলা জানুয়ারিতেই শুরু হবে।

সচিবালয়ে প্রদর্শনী কেন্দ্র হস্তান্তর অনুষ্ঠানে কথা বলেন তিনি।

পূর্বাচল ৪ নম্বর সেক্টরে ২০ একর জমির ওপর ২০১৭ সালের ১৭ অক্টোবর মেলার অবকাঠামো নির্মাণ শুরু করে চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন। গত বছর ৩০ নভেম্বর নির্মাণ কাজ শেষ করার ঘোষণা দেয় তারা।

বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যতে সারা বছরই এখানে মেলা, বিভিন্ন পণ্য প্রদর্শনী, সোর্সিং প্রোগ্রাম হবে। পাশাপাশি বছরে দুবার নিজস্ব পণ্য প্রদর্শনী করবে চীন।

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানান হয়, বাণিজ্য মেলা ও প্রদর্শনীর স্থায়ী এই অবকাঠামো নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৭৭৩ কোটি টাকা, যার মধ্যে চীন সরকার অনুদান হিসাবে দিয়েছে ৫২০ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সরকার ২৩১ কোটি ও ইপিবির নিজস্ব তহবিল থেকে ২১ কোটি ২৭ লাখ টাকা ব্যয় করা হয়েছে এই প্রকল্পে।

ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হস্তান্তর অনুষ্ঠানে যোগ দেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, ইআরডি সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন এবং ঢাকায় চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। বাণিজ্য সচিব জাফর উদ্দিন ও ইপিবি কর্মকর্তারা সচিবালয়ে উপস্থিত ছিলেন।

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd