বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০২:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা

দাম কমেছে ভোজ্যতেলের

অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : শনিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২১
  • ৪০৭ সময় দর্শন

ভোজ্যতেলের খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম কিছুটা কমেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম কেজিতে ১০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। তবে বোতলের সয়াবিন তেল আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে গত কয়েক সপ্তাহের মতো স্বস্তি বিরাজ করছে সবজির দামে। সপ্তাহের ব্যবধানে সবজির দামে খুব একটা হেরফের হয়নি।

খুচরা ব্যবসায়ীদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, বাজারে খোলা সয়াবিন তেলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০-১২৫ টাকায়, যা গত সপ্তাহে ছিল ১৩০-১৩৫ টাকা। পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে ১১০-১১৫ টাকায়, যা গত সপ্তাহে ছিল ১১৫-১২০ টাকা।

অপরদিকে, কোম্পানিভেদে বোতলের পাঁচ লিটার সয়াবিন তেলের মূল্য তালিকা নির্ধারণ করা হয়েছে সর্বোচ্চ ৬৬৫ টাকা। তবে খুচরা পর্যায়ে বোতলের পাঁচ লিটার সয়াবিন তেল ৫৬০-৬০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। সপ্তাহের ব্যবধানে বোতলের সয়াবিন তেলের দামের পরিবর্তন হয়নি।

তেলের দমের বিষয়ে রামপুরার ব্যবসায়ী মো. আলামিন বলেন, গত সপ্তাহে এক কেজি খোলা সয়াবিন ১৩০ টাকা বিক্রি করেছি। এখন পাইকারিতে দাম কমায় আমরা ১২০ টাকা কেজি বিক্রি করতে পারছি। সয়াবিনের পাশাপাশি পাম অয়েলের দাম কমেছে। গত সপ্তাহে সুপার পাম অয়েলের কেজি ছিল ১২০ টাকা, এখন তা ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে বোতলের সয়াবিন তেলের দাম কমেনি।

মালিবাগ হাজী পাড়ার ব্যবসায়ী মো. আশিক বলেন, সয়াবিন তেলের অস্বাভাবিক দাম বাড়ায় গত সপ্তাহে আমরা পাঁচ লিটারের বোতল কেটে খোলা বিক্রি করছিলাম। কারণ বোতল থেকে খোলা সয়াবিন তেলের দাম বেশি হয়ে গিয়েছিল। এখন খোলা সয়াবিন তেলের দাম কমেছে। তবে বোতলের তেলের দাম বেশি।

তিনি আরও বলেন, আমরা পাইকারি বাজারের ওপর নির্ভরশীল। পাইকারি বাজার থেকে কম দামে কিনতে পারলে ক্রেতাদের কাছে কম দামে বিক্রি করি। আর বেশি দামে কিনতে হলে দাম বাড়াতে বাধ্য হয়। গত সপ্তাহে খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম কেজিতে ১০ টাকা করে কমেছে। তবে আমাদের মতো তেলের দাম আরও কমা উচিত।

পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ গোলাম মাওলা বলেন, সয়াবিন ও পাম অয়েলে তেলের জন্য আমরা আমদানি নির্ভরশীল। বিশ্ববাজারে দাম বাড়লে আমাদের বাজারে দাম বাড়ে। আবার বিশ্ববাজারে দাম কমলে এখানেও দাম কমে যাবে। বিশ্ববাজারে দাম কমায় পাইকারিতে খোলা সয়াবিন তেলের দাম কমেছে।

বোতলের সয়াবিন তেলের বিষয়ে তিনি বলেন, বোতলের সয়াবিন তেল কয়েকটি প্রতিষ্ঠান উৎপাদন করে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠক করে কোম্পানিগুলো বোতলের সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করে। সেই দামেই বোতলের সয়াবিন তেল বিক্রি হয়।

এদিকে, সবজি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহের মতো ভালো মানের পাকা টমেটোর কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০-৩০ টাকা, শিম ২০-৪০ টাকা দরে। ফুলকপি ও বাঁধাকপির পিস বিক্রি হচ্ছে ১০-২০ টাকা। এছাড়া মুলা ১০-১৫ টাকা, গাজর ৩০-৫০ টাকা, বেগুন ২০-৩০ টাকা, উস্তে ৩০-৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। ৪০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে বড় লাউ।

সবজির পাশাপাশি স্বস্তি দিচ্ছে আলু ও পেঁয়াজের দাম। ভালো মানের নতুন আলুর কেজি পাওয়া যাচ্ছে ২০ টাকার মধ্যে। ৪০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে দেশি পেঁয়াজের কেজি।

কারওয়ানবাজারের ব্যবসায়ী শিহাব আলী বলেন, বাজারে শীতের সব ধরনের সবজির সরবরাহ ভালো থাকায় দাম কম। বিশেষ করে ভালো মানের দেশি পাকা টমেটো বাজারে চলে এসেছে। এ কারণে অন্যান্য সবজির দামও কিছুটা কমেছে। শীতের সবজির সরবরাহ যতদিন এমন থাকবে, ততদিন দাম বাড়ার সম্ভাবনা কম।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd