শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা ভাঙ্গুড়া প্রাণি সম্পদ অফিসের নানা জনপ্রিয় কর্মসুচী !

চাটমোহরে করোনায় হিমশিম খাচ্ছে শাখা তৈরির কারীগররা

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২১
  • ১১৫ সময় দর্শন
এস এম মাসুদ রানা, চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার চাটমোহরে করোনাকালীন এই সময়ে শাখা তৈরি কারীগরেরা হিমশিম খাচ্ছে। চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের ডেফলচড়া সুন্দর সু সজ্জিত গ্রামের মাঝ অংশে প্রায় ত্রিশ পয়ত্রিশ ঘর শংখ্যমনি সম্প্রদায় বসবাস করেন। যা ডেফলচড়া শাখারী পাড়া নামে মানুষের কাছে পরিচিত।
এখানে প্রত্যেক ঘরে ঘরেই শাখা তৈরির  এবং শাখার উপর বিভিন্ন নঁকশার কাজ করেন। পুরুষরা ব্যস্ত থাকে শাখা তৈরি ও বিক্রির কাজে আর মেয়েরা দিনের অধিকাংশ সময় ব্যস্ত থাকে শাখার উপর নঁকশার কাজে। বাপ ঠাকুর দার হাত ধরে  বংশ পরম পরায় এই পেশায় নিয়জিত  শাখা কারীগর হারাধন সেন বলেন প্রথমে আমরা খুলনা থেকে কয়েক সাইজের শংখ্য কিনে ওখান থেকেই সাইজ মত কেটে আনি তার পর বাড়িতে এনে মেশিনের সাহায্যে শাখা গুলো হাতে পরার মত সাইজ করে নেই পরে শাখার উপর নঁকশা করার জন্য পাশের বাড়িগুলোতে দেই।
নারী নঁকশার কারীগররা বলেন আমরা সারাদিন শাখার উপর নঁকশার কাজ করি। এই নঁকশার ও বিভিন্ন নাম রয়েছে যেমন মুগুর মুখা, পদ্মফুল, রুইতন, হাতি সুর, সোনা বান্ধা এ রকম বাহারী শব নাম। প্রতি জোরা শাখা তৈরি করতে খরচ পরে তিনশো থেকে সারে তিনশো টাকা বাজারে বিক্রি হয় পাঁচশো থেকে ছয়শো টাকা।
শাখা তৈরি কারীগর হারাধন সেন বলেন আমাদের শাখা তৈরির কাজ হয়ে গেলে এলাকার আশে পাশের জুয়েলারী শো রুম গুলোতে বিক্রি করি আবার গ্রামে গ্রামে ফেরী করেও বিক্রি করি। এই শাখা তৈরি করে বাজারে বিক্রি করে আমাদের সংসার চালাই এবং ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া করাই। তবে এই  করনাকালীন সময়ে ব্যবসা একবারে মন্দ হওয়ায় সংসার চালাতে খুব হিমশিম খাচ্ছি। এই পেশার অনেকেই এখন অন্য পেশায় চলে যাচ্ছে। কেউ আবার চলে যাচ্ছে ঢাকায়।
তবে সরকারী সহায়তা ও কোন অনুদান পেলে আবার বাপ দাদার এই পেশা টিকিয়ে রাখা যাবে তা না হলে হয়তো এই পেশা ধরে রাখা সম্ভব হবে না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd