বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা

চাটমোহরে হলুদ সরিষা ফুলে ছেয়েগেছে মাঠ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৩৮২ সময় দর্শন

চাটমোহরে বিভিন্ন মাঠে সরিষার হলুদ ফুলে ছেয়েগেছে। করোনাকালে কৃষক স্বপ্নদেখছে নতুন করে বাচার। কৃষকরা রাতদিন পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সরজমিনে দেখাযায়, এ বছর চাটমোহরের হান্ডিয়াল, নিমাইচড়া, ছাইকোলা, বিলচলনসহ উপজেলার মাঠে মাঠে সরিষার হলুদ ফুলে ছেয়ে গেছে। অন্য বছরের তুলনায় এ বছর সরিষা আবাদে তেমন কোনো পোকার আক্রমণ না থাকায় কৃষকরা স্বপ্ন দেখছে ভালো ফলনের। তুলনামূলক এ বছর সরিষার আবাদ অনেক ভালো হয়েছে। তাছাড়া সময়মত সার-কীটনাশক ব্যবহারের কারণে সরিষার আবাদ করতে কৃষকের কোনো প্রকার বেগ পেতে হচ্ছে না।

চাটমোহর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এ এ মাসুম বিল্লাহ জানান, উপজেলায় কয়েক দফা বন্যার পানি আসায় মাঠ থেকে পানি নামতে দেরি হয়েছে। এছাড়া মাঠের মধ্যে জলাবদ্ধতার কারণেই অনেকেই সরিষা বিজ ফেলতে পারেননি। তাই এ বছর সরিষা আবাদ কম হয়েছে। উপজেলায় এখন পর্যন্ত ৫ হাজার ৯শত হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ হয়েছে, এ বছর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছিল, ৬ হাজার ২০০শত হেক্টর।
কৃষি অফিস থেকে উপজেলার ১ হাজার ৮শ জন কৃষককে ১ কেজি করে সরিষা বিজ ও ২০ কেজি সার দেওয়া হয়েছে। কৃষককে সরিষা চাষে ব্যাপক সচেতন করা হয়েছে। সরিষা চাষের পদ্ধতি ও পোকার আক্রমন হলে কি করনীয় সে বিষয়ে কৃষকদের সচেতন করেছেন। তাছাড়া কর্মকর্তারা সব সময় মাঠে থেকে কৃষককে সব ধরনের সহযোগিতা করে আসছেন।

চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়াল পাকপাড়া গ্রামের কৃষক জামাল উদ্দিন মোল্লা বলেন, এ বছর আমি ৮ বিঘা সরিষার আবাদ করেছি, আবহাওয়া এখন পর্যন্ত ভালো থাকায় সরিষার চারায় কোন ক্ষতি হয়নি, অনেক সুন্দর ফলন হবে আশা করছি দরাপপুর গ্রামের কৃষক আব্দুস সালাম বলেন, সাড়ে ৭ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করেছি কিন্তু বিলের পানি সঠিক সময়ে না নামায় অনেক দেরিতে সরিষা বীজ রোপন করেছি, আশা করছি আবহাওয়া ভালো থাকলে এবার প্রতি বিঘা জমিতে ৫-৬ মণ হারে সরিষা ঘরে তুলতে পারবো। করোনাকালীন কৃষকের ক্ষতির কিছুটা হলেও পুষিয়ে উঠবে এই সরিষার মধ্যে দিয়ে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd