বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা

আটঘরিয়ায় হাঁসপালনে সাফল্য অর্জন নারী সখিনা

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৭৭ সময় দর্শন

আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি:নাম সখিনা। সংসারের কাজ কমের্র পাশাপাশি হাঁস পালনের সখ জাগে তার। প্রথমে ১০/১৫টি হাঁসের বাচ্চা নিয়ে বাড়ীর আঙ্গিনায় শুরু করেন হাঁস পালন। এর পর ধীরে ধীরে তার মনে জাগে বড় পরিসরে হাঁস পালনের সখ। নিজের কোনো জমিজমা না থাকলেও পাশে খালবিলে তিনি হাঁস পালন শুরু করেন। এভাবেই বর্তমানে সখিনা খাতুন ১ হাজার হাঁসের একটি খামার গড়ে তোলেছেন নিজ বাড়ীতে। উপজেলার কাকমারী বাধপাড়া গ্রামের সখিনা হাঁস পালন করে এলাকার ব্যাপক আলাড়ন সৃষ্টি করেছেন। তার খামার দেখতে প্রায়ই লোকের ভিড় দেখা যাচ্ছে।

সরজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, মাস ছয়েক আগে তিনি মান্নান নগর হ্যাচাড়ী থেকে ৫শ হাঁসের বাচ্চা নিয়ে একটি খামার শুরু করেন। বর্তমানে তার খামারে ১ হাজার হাঁস রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব হাঁসে ডিম দিতে শুরু করেছেন। তিনি নিজে ও ছেলে খামারে হাঁস দেখা শুনা করেন। তার দেখা দেখি ওই এলাকার অনেক পরিবার হাসের খামার গড়ার জন্য পরামর্শ নিচ্ছেন।

খামারী সখিনা খাতুন বলেন, আমি প্রথমে ৫শ হাঁসের বাচ্চা দিয়ে ছোট পরিসরে একটি খামার গড়ি। সেই থেকে বর্তমানে আমার খামারে কেমবেল জাতের হাঁস আছে। বর্তমানে এই হাঁস ডিম দেওয়া শুরু করেছে। প্রতিদিন ৪শ থেকে সাড়ে ৪শ ডিম দিচ্ছে। এতে আমার খরচবাদে ভালো টাকা লাভ হচ্ছে বলে তিনি জানান। বর্তমানে হাঁসের খাবারের দাম কর্ম, ওষধ কর্ম লাগে। তাই আমি হাঁস পালনে আগ্রহী হয়েছি। তিনি আশা করেন আমার এই হাঁসপালন দেখে এলাকার অনেক ছোট বড় পরিবার হাঁসের খামার গড়ে তুলেছেন। তবে কেউ যদি আমার কাছে হাঁস পালন বিষয়ে পরামর্শ নিতে চাইলে তাদেরকে আমি এবিষয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকি।

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd