ভাঙ্গুড়া(পাবনা)প্রতিনিধি :
চলনবিলে সোঁতি জালে ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ছে নান প্রজাতির সুস্বাদু মাছ। সেগুলো নৌকায় ভরে নিয়ে আসা হচ্ছে স্থানীয় হাটবাজারে। তবে পুঁটি ও স্বরপুঁটি মাছ ধরা পড়ছে ব্যাপকহারে। শনিবার হাটে পুঁটি মাছে ভরে যায়। শুক্রবার রাতেও উপজেলা শহরে অন্তত পাঁচশ মন মাছ আমদানি হয়। প্রতি কেজি স্বরপুঁটি বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৫০টাকায়।
চরভাঙ্গুড়া গ্রামের প্রভাষক গিয়াস উদ্দিন ও শরৎনগর বাজারের প্রভাষক মিজানুর রহমান জানান,অসংখ্য লোকের মাঝে তারাও একেকজন দশ কেজি করে স্বরপুঁটি মাছ ক্রয় করেছেন।
জানাগেছে,বিলের পানি কমতে শুরু করায় শ্রোতের ভাটিতে প্রচুর মাছ বের হয়ে আসছে। এ সুযোগে এক শ্রেণির মৎস্য ব্যবসায়ীরা অবৈধ সোঁতি জাল পেতে ধরে নিচ্ছে সেব মাছ। চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত আমদানির ফলে দামও পড়ে গেছে।
এলাকাবাসী বলেন,মাছগুলো স্বাভাবিক ভাবে ধরা হলে পুরো মওসুমেই মাছ পাওয়া যেত কিন্তু সেসব একবারে ধরে নেওয়ায় কয়েকদিনের মধ্যেই মাছের সংকট তৈরি হবে।
ভাঙ্গুড়া উপজেলা মৎস্য অফিসার আলী আজম বলেন,চলনবিলের হান্ডিয়াল কাটা গাং,মির্জাপুর ও নিমাইচড়া এলাকা থেকে নিষিদ্ধ সোঁতি জাল দিয়ে এসব মাছ ধরা হচ্ছে। এলাকাটি অন্য উপজেলার মধ্যে হওয়ায় তার কিছু করার নাই।