শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩, ০৬:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় ইউএনও’র বাজার মনিটরিং ও ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা ভাঙ্গুড়ায় সরকারি হাজী জামাল উদ্দিন কলেজে- বাবলু প্রফেসরকে বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা দিল রাবি:বিভাগ ভাঙ্গুড়ায় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর প্রদান উপলক্ষ্যে ইউএনও’র প্রেস ব্রিফিং শর্ত তুলে নিলো সৌদি, হজ পালনে থাকছে না বয়সসীমা ভাঙ্গুড়ায় নানা কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয় কৃষি প্রযুক্তি মেলা প্রাথমিকের বৃত্তির ফল স্থগিত ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত : পশু-পাখিতে ভরে ওঠে ষ্টল ! অতিরিক্ত আইজিপি পদমর্যাদার ১৪ কর্মকর্তার বদলি পাকিস্তান ‘দেউলিয়া’, এ জন্য ক্ষমতাচক্র, আমলাতন্ত্র, রাজনীতিবিদেরা দায়ী: প্রতিরক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা মারা গেছেন

মোদিকে ‘ইয়ো ইয়ো টেস্ট’ বোঝালেন কোহলি

খেলা ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ১৪০ সময় দর্শন

ক্রিকেটারদের ফিটনেস জানার জন্য একটি অপরিহার্য পরীক্ষা হলো ‘ইয়ো ইয়ো টেস্ট’। এই পরীক্ষা কীভাবে ভারতীয় ক্রিকেট দলের ফিটনেস সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে, তার সুফল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে ব্যাখ্যা করলেন অধিনায়ক বিরাট কোহলি। ‘ফিট ইন্ডিয়া মুভমেন্ট’-এর এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার এক ভার্চুয়াল আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক। সেখানেই মোদির সঙ্গে তার আলোচনা হয়।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী কোহলির কাছে জানতে চান, ইয়ো-ইয়ো পরীক্ষার ব্যাপারে। প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন ছিল, ‍’এখন শুনি ক্রিকেট দলে ইয়ো-ইয়ো পরীক্ষা হয়। বিষয়টা আসলে কি?’ কোহলি বলেন, ‍’ফিটনেসের দিক থেকে ইয়ো-ইয়ো পরীক্ষা খুব তাৎপর্যপূর্ণ। বিশ্বের সেরা ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর যে ফিটনেস, তার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের ফিটনেস এখনও কিছুটা কম। তবে আমরা এই পরীক্ষার মাধ্যমে সেই ব্যবধানটা ক্রমে কমিয়ে ফেলছি।’

ইয়ো-ইয়ো পরীক্ষার সময় ২০ মিটার দূরত্বে মাঠের মধ্যে দুটি নিশান রাখা হয়। বাঁশি দেওয়া হলে খেলোয়াড়েরা এক প্রান্ত থেকে ছুটে অন্য প্রান্তে যান। ফের বাঁশি বাজলে সেখান থেকে আগের জায়গায় দৌড়ে ফিরতে হয়। তৃতীয় বাঁশি বাজলে আবারও আবার অন্য প্রান্তে দৌড়ে যেতে হয়। দু’টি বাঁশির মাঝের সময় ক্রমে কমতে থাকে। ফলে দৌড়ের গতি বাড়িয়ে দ্রুত লক্ষে পৌঁছাতে হয়।

১৩তম আইপিএল খেলতে কোহলি এই মুহূর্তে আরব আমিরাতে আছেন। তিনি মোদিকে বলেন, ‘ভারতীয় দলে আমিই প্রথম এটা শুরু করি। দলের সবাইকেই এই পরীক্ষা দিতে হয়। যদি আমি এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পারি, তাহলে দল নির্বাচনের সময় আমার নাম বিবেচিত নাও হতে পারে। দলে এই ফিটনেস সংস্কৃতি চালু করা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এর ফলে ভারতীয় দলের ফিটনেস অনেকটাই উন্নত হয়েছে।’

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd