বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা

বাতাসে করোনাভাইরাস আছে কি? জানাবে রাশিয়ার যন্ত্র!

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২০
  • ২৯৮ সময় দর্শন

বিশ্বে প্রথম করোনার প্রতিষেধক আবিষ্কারের খবর দিয়ে সকলকে চমকে দিয়েছিল রাশিয়া। তার কার্যকারিতা নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই ফের এক বার চমক ভ্লাদিমির পুতিন সরকারের। এ বার রাশিয়ার দাবি, বাতাসে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব জানিয়ে দিতে পারে, এমন যন্ত্র আবিষ্কার করে ফেলেছে তারা। এমনকি, কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে করোনার উৎসও বলে দিতে সক্ষম ওই যন্ত্র।

রাশিয়ার সরকারি সংবাদমাধ্যম আরটি জানিয়েছে, ওই যন্ত্রটির নাম ‘ডিটেক্টর বায়ো’। পকেটে নিয়ে ঘোরাঘুরি করার মতো সাইজ নয়, বরং একটি রেফ্রিজারেটরের মতো বিশাল আকারের ওই যন্ত্রটি তৈরির কাজে যুক্ত দলে রয়েছেন গামালিয়া ইনস্টিটিউটের গবেষকরাও। যাঁরা করোনার প্রথম প্রতিষেধক ‘স্পুটনিক ভি’ তৈরির কাজও করে চলেছেন।

ইতিমধ্যেই ‘ডিটেক্টর বায়ো’ জনসমক্ষেও এনেছে রাশিয়া। পুতিন সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, করোনা ছাড়া বাতাসবাহিত যে কোনও ব্যাকটেরিয়া, টক্সিন বা ভাইরাস সহজেই শনাক্ত করে তা বিশ্লেষণে সক্ষম এই যন্ত্র। মস্কোর গামালিয়া ইনস্টিটিউট অব এপিডেমিয়োলজি অ্য়ান্ড মাইক্রোবায়োলজির গবেষকদের দাবি, বাতাস থেকে নমুনা সংগ্রহের ১০-১৫ সেকেন্ডের মধ্যেই ‘ডিটেক্টর বায়ো’ ভাইরাসের উৎস বলে দিতে পারে। ফ্রিজের মতো দেখতে এই যন্ত্রে রয়েছে কেকের মতো বিভিন্ন স্তর। প্রতিটি স্তরই যেন আস্ত এক-একটি ল্যাবরেটরি। তা নিজস্ব পরীক্ষায় ব্যস্ত থাকে। দু’টি প্রক্রিয়ার পর তা বাতাসে ভেসে বেড়ানো বিপদ বিশ্লেষণ করতে পারে।

এটি কী ভাবে কাজ করে, তা-ও জানিয়েছেন গবেষকেরা। প্রথম পর্বে বাতাস থেকে নমুনা সংগ্রহ করার ১০-১৫ সেকেন্ডেই ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা টক্সিন সম্পর্কে সচেতন করে দেয় এটি। এই পর্বে অবশ্য তা কী ধরনের ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া, তা জানাতে পারে না যন্ত্রটি। তবে কয়েক সেকেন্ড চলার পর আরও বিস্তারিত নমুনা সংগ্রহ করে তা। এর পর তা বিশ্লেষণ করতে থাকে, এই পর্বটি এক থেকে দু’ঘণ্টা চলতে পারে।

করোনা আবহে রাশিয়ার চমক অব্যাহত থাকলেও ‘ডিটেক্টর বায়ো’ প্রথম যন্ত্র নয়, যা এই ভাইরাস চিনিয়ে দেওয়ার দাবি করল। তবে প্রায় পাঁচ বছর ধরে গবেষণার পর এই যন্ত্রটি যে করোনাকে চিহ্নিত করতে অন্যতম, সে দাবি করেছেন গবেষকেরা। সেই সঙ্গে গবেষকদের আরও দাবি, মেট্রো, রেলওয়ে বা বিমানবন্দরের মতো জায়গায় এর কার্যকরিতা প্রমাণিত হবে। আনন্দ বাজার

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd